গঙ্গা বংশীয় রাজা প্রথম নরসিংহদেব কোনারকের সূর্য মন্দির নির্মাণ করেছিলেন ।

১৯২৭ সালের প্রকাশিত ‘মাদার ইন্ডিয়া’ বইটি লিখেছিলেন আমেরিকান সাহিত্যিক ক্যাথরিন মায়ো ।

১৯৬১ সালের ন্যাশনাল ইন্টিগ্রেশন কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জওহরলাল নেহেহু । পদাধিকার বলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এটির চেয়ারম্যান হন ।

মগধ মহাজনপদের রাজধানী ছিল  পাটলিপুত্র । পাটলিপুত্রের আগে মগধের  রাজধানী ছিল রাজগৃহ ।

ডান্ডা-যাত্রা হলো ওড়িশার একটি লোকনৃত্য । প্রধানত শিবের গল্পের ওপর ভিত্তি করে এই নাচ করা হয়ে থাকে ।

দেখে নিন বিভিন্ন রাজ্যের লোকনৃত্য সম্পর্কিত আমাদের নোটটি 

মহাবলীপুরম স্মারকসমূহ তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই থেকে ৫৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্মারকসমূহ সপ্তম এবং অষ্টম শতাব্দীতে পল্লব রাজাদের সময়ে নিৰ্মাণ করা হয়েছিল। কথিত আছে, প্ৰথম নরসিংহবৰ্মণ মামল্লের রাজত্বকালে এই শহরটি বিশেষ গুরুত্ব অৰ্জন করেছিল। করমণ্ডল উপকূলে পাথর খোদাই করে স্মারকসমূহ নিৰ্মিত হয়। সমগ্ৰ মন্দির নগরিতে প্ৰায় ৪০টা স্মারক আছে। এগুলো হল বিশ্বের বৃহত্তম মুক্তাঙ্গনে খোদিত ভাস্কৰ্য।

১৯৮৪ সালের এই মন্দিরগুলি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট-এর মর্যাদা পায় ।

[ আরো দেখে নাও – ভারতের ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট -এর লিস্ট  ] 

• সুলতানপুর জাতীয় উদ্যান হরিয়ানা রাজ্যে অবস্থিত।
• এটি হরিয়ানার গুরুগ্রাম, ঝাজার মহাসড়কের সুলতানপুর গ্রামে অবস্থিত।  এর আয়তনপ্রায়  ১।৪৪ বর্গ-কিলোমিটার ।
• সুলতানপুরের নাম রাখা হয়েছে চৌহান রাজপুত রাজা সুলতান সিং চৌহানের নামে।
• বিখ্যাত ব্রিটিশ পক্ষীবিদ পিটার মিশেল জ্যাকসনের প্রচেষ্টার ফলে সুলতানপুর ঝিলকে ১৯৭২ সালে একটি পক্ষী অভয়ারণ্য করা হয়েছিল।
• ১৯৮৯ সালের ১৩ই জুলাই রিজার্ভটি একটি জাতীয় উদ্যানে উন্নীত হয়।

আকবর প্রথম ভারতীয় শাসক যিনি রাষ্ট্রীয় ব্যয়ে হজযাত্রা শুরু করেছিলেন। হজ মুসলিম ধর্মের লোকদের তীর্থস্থান। আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম ব্যক্তিরা মক্কায় গিয়ে তাদের হজ পূর্ণ করেন।

ভারত ছাড়াও আরও দুটি দেশ চাবাহার বন্দর প্রকল্পের সাথে যুক্ত, –  ইরান ও আফগানিস্তান।   এই তিনটি দেশ, ২০১৬  সালের মে মাসে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল যা এই বন্দরকে একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহার করার ব্যবস্থা করেছিল । চাবাহার বন্দর প্রকল্পের বিষয়ে তাদের প্রথম ত্রিপক্ষীয় সভা ২০১৮ সালের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

ভারতের উত্তরাখণ্ডের অলকানন্দা হিমালয় থেকে উদ্ভূত নদী এবং গঙ্গার দুটি প্রধান উৎসের একটি। এটি উত্তর ভারতের প্রধান নদী এবং হিন্দুধর্মের পবিত্র নদী ।ত্তরাখণ্ডের সতোপন্থ এবং ভাগীরথ খড়ক হিমবাহের পাদদেশে ও সঙ্গমস্থলে অলকানন্দা উদ্গত হয় এবং ২১ কিলোমিটার দুরের তিব্বত থেকে আগত উপনদী সরস্বতী নদীর সঙ্গে মানায় মিলিত হয়। মানা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে হিন্দু তীর্থযাত্রা বদরিনাথ এর আগে অলকানন্দা প্রবাহিত হয়।