জয়নুল আবেদিন (২৯ ডিসেম্বর ১৯১৪ – ২৮ মে ১৯৭৬) বিংশ শতাব্দীর একজন বিখ্যাত বাঙালি চিত্রশিল্পী। পূর্ববঙ্গে তথা বাংলাদেশে চিত্রশিল্প বিষয়ক শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু প্রচেষ্টার জন্য তিনি শিল্পাচার্য অভিধা লাভ করেন।

তার বিখ্যাত চিত্রকর্মের মধ্যে রয়েছে দুর্ভিক্ষ-চিত্রমালা, সংগ্রাম, সাঁওতাল রমণী, ঝড়, কাক, বিদ্রোহী ইত্যাদি।

জাহাঙ্গীর “ন্যায়বিচারের ঘণ্টা” প্রচলন করেছিলেন ।

যখন তিনি সম্রাট ছিলেন, তিনি অভিযোগ পেয়েছিলেন যে মোগল সৈন্যরা পরাজিত রাজ্যগুলির মহিলাদের অপহরণ করে চলেছে,। এই অপহরণকারীদের শাস্তি দিতে তিনি  “ন্যায়বিচারের ঘণ্টা” প্রচলন করেছিলেন ।

লর্ড ডালহৌসি স্বত্ববিলোপ নীতি প্রবর্তন করেন। এ নীতি অনুসারে, যদি কোনো দেশীয় রাজা স্বাভাবিক উত্তরাধিকারী না রেখে মারা যান তাহলে ওই স্বাধীন রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের হাতে ন্যস্ত হবে। এ আইনে দত্তকপুত্র গ্রহনের অধিকার অবৈধ ঘোষণা করা হয়। স্বত্ববিলোপ নীতি প্রয়োগ করে তিনি সাতারা, সম্বলপুর, উদয়পুর, ঝাঁসি ও নাগপুর রাজ্যসমূহ দখল করেন। ডালহৌসী কর্ণাটক ও তাঞ্জোরের খেতাবসার সার্বভৌমত্বের বিলোপ সাধন করেন। কারণ তিনি তাদেরকে অকার্যকর বলে গণ্য করেন। প্রাক্তন পেশোয়া দ্বিতীয় বাজি রাও মারা গেলে তিনি তাঁর দত্তকপুত্র নানা সাহেবকে পেনশন প্রদান করতে অসম্মতি জানান।

কৃষি ও পশুপালনের সংগঠন এর ধারণা  এবং গরু, বাছুর এবং অন্যান্য দুধ প্রদানকারী গবাদি পশু হত্যা নিষিদ্ধ  নিষিদ্ধ করা হয়েছে আর্টিকেল ৪৮ এ ।

প্রথম সংশোধনীতে সংবিধানে নবম তফসিল যুক্ত করা হয়েছিল।

সিন্নাবর-এর  রাসায়নিক সূত্র HgS । এটি পারদ ( মার্কারি) -এর আকরিক ।

ঐচ্ছিক পেশী বা কঙ্কাল পেশী: যে পেশী অনুপ্রস্থে রেখাযুক্ত ও ব্যক্তির ইছামত নিয়ন্ত্রিত হয়,এবং যা দেহের কঙ্কালের উপর থাকে তাকে ঐচ্ছিক পেশী বা কঙ্কাল পেশী বা সরেখ পেশী বলে।

ইবোলা অথবা এবোলা হল ইবোলা ভাইরাস ঘটিত মনুষ্য রোগ। সাধারণতঃ লক্ষণগুলি ধরা পড়ে ভাইরাস সংক্রমণের দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর, যেগুলি হল জ্বর, গলা ব্যথা, পেশীর ব্যথা, এবং মাথা ধরা। সাধারণতঃ এর পর গা গোলানো, বমি, এবং ডাইরিয়া হয়,সাথে লিভার ও কিডনীর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে।

মধ্য আফ্রিকার উত্তরাংশে কঙ্গোর উপত্যকায় প্রবাহিত ইবোলা নদী থেকে ইবোলাভাইরাসের নামকরণ করা হয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৬ সালে এ ভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়।

বৈকাল হ্রদ রাশিয়ার সাইবেরিয়ার দক্ষিণভাগে অবস্থিত একটি সুপেয় পানির হ্রদ। এটি বিশ্বের গভীরতম হ্রদ। এর সর্বাধিক গভীরতা ১,৬৩৭ মিটার।

ঝাড়খন্ড বিহারের দক্ষিণাংশ থেকে আলাদা হয়ে ২০০০ সালের ১৫ই নভেম্বর গঠিত হয়েছিল।