(D) ট্যাঁনিক অ্যাসিড

দেখুন বিভিন্ন জৈব অ্যাসিড-এর উৎস 

(C) লাফিং গ্যাস

নাইট্রাস অক্সাইড, সাধারন ভাবে লাফিং গ্যাস, নাইট্রাস, নাইট্রো, বা NOS নামে পরিচিত। এটি একটি রাসায়নিক যৌগ যার সংকেত N₂O। এটি নাট্রোজেনের একটি অক্সাইড। কক্ষ তাপমাত্রায় এটি বর্ণহীন, অদাহ্য এই গ্যাসের ঈষৎ মিস্টি গন্ধ এবং স্বাদ রয়েছে।

(D) ঋগবেদ

গায়ত্রী মন্ত্র হল বৈদিক হিন্দুধর্মের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্র। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, বেদের অন্যান্য মন্ত্রের মতো গায়ত্রী মন্ত্রও “অপৌরষেয়” (অর্থাৎ, কোনো মানুষের দ্বারা রচিত নয়) এবং এক ব্রহ্মর্ষির কাছে (গায়ত্রী মন্ত্রের ক্ষেত্রে ব্রহ্মর্ষি বিশ্বামিত্র) প্রকাশিত। এই মন্ত্রটি বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত। এটি ঋগ্বেদের (মণ্ডল ৩।৬২।১০) একটি সূক্ত।

(D) ইউনেস্কো

সমাজের মধ্যে বিজ্ঞানের প্রচার ও জনপ্রিয়করণে অবদান রাখার জন্য ইউনেস্কো কর্তৃক কলিঙ্গ পুরষ্কার দেওয়া হয়। এই পুরস্কার প্রথম দেওয়া হয় ১৯৫২ সালে ।

২০১৯ সালের এই পুরস্কার পান – Karl Kruszelnicki

(A) সাকরাইন উৎসব

সাকরাইন উৎসব, মূলত পৌষসংক্রান্তি, ঘুড়ি উৎসব নামেও পরিচিত, বাংলাদেশে শীত মৌসুমের বাৎসরিক উদযাপন, ঘুড়ি উড়িয়ে পালন করা হয়।

(B) লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক

লেফটেন্যান্ট জেনারেল লর্ড ইউলিয়াম হেনরি কাভেন্ডিস-বেন্টিংক, লর্ড ইউলিয়াম বেন্টিংক হিসাবে অধিক পরিচিত। একজন ব্রিটিশ সামরিক কর্মকর্তা ও প্রশাসক। তিনি ১৮২৮ থেকে ১৮৩৫ সাল পর্যন্ত ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন।

(C) খান আবদুল গাফফার খান

খান আবদুল গফফর খান ভারতে ব্রিটিশ শাসনে তার অহিংসের জন্য একজন পশতুন বংশোদ্ভূত ভারতীয় রাজনৈতিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তৎকালীন ভারতের উত্তর- পশ্চিম সীমান্তে বিশৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা রোধে মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতি প্রচার ও ধারণ করার জন্য তাকে সীমান্ত গান্ধী উপাধী দেয়া হয় বলে ধারণা করা হয়। এছাড়াও তিনি সর্বদাই মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতির একজন একনিষ্ঠ সমর্থক ছিলেন।

তিনি বাচ্চা খান, বাদশা খান, সরহাদি গান্ধী ইত্যাদি নামেও পরিচিত ছিলেন ।

(C) উত্তরাখন্ড

উত্তরাখণ্ডের গড়ওয়াল অঞ্চলে বদ্রীনাথের কাছে ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ারস জাতীয় উদ্যান অবস্থিত।

১৯৮২ সালে এটি জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষিত হয়েছিল এবং ইউনেস্কো এটিকে ১৪ই জুলাই, ২০০৫  সালে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষণা করেছিল ।

এশিয়াটিক কালো হরিণ, তুষার চিতা, কস্তুরী হরিণ, লাল শিয়াল, বাদামী ভাল্লুক এবং নীল ভেড়ার মতো প্রাণী এখানে পাওয়া যায়।

(C) নবান্ন

“নবান্ন” অর্থ “নতুন অন্ন”। নবান্ন হচ্ছে, একটি শস্যভিত্তিক লোক উত্‍সব। হেমন্ত ঋতুতে যখন, আমন ধান পরিপক্ক হয়ে উঠে, তখন সেই ধান কেটে, চাষীরা ঘরে তোলেন। সেই ধান থেকে, তৈরী চালে, প্রথম যে ভাত রান্না করা হয়, সেই ভাতকেই “নবান্ন” হিসেবে বন্দনা করা হয়।

(B) তাঞ্জানিয়া

কিলিমানজারো (সোয়াহিলি ভাষায় যার অর্থ “উজ্জ্বল পর্বত”) আফ্রিকা মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত। এটি উত্তর-পূর্ব তানজানিয়াতে কেনিয়ার সাথে সীমান্তে অবস্থিত। কিলিমানজারো একটি মৃত আগ্নেয়গিরি।